অনলাইনে আয় করার সেরা ১০ টি টেকনিক। How to earn money online?
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা,,,
আজকে,, আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব অনলাইনে আয় করার সেরা ১০ টি নিনজা টেকনিক।এই টেকনিকটি অবলম্বন করলে অবশ্যই আপনি অনলাইন জীবনে সফল ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হবেন।
আজকে আমি আপনাদের মাঝে সেরা ১০টি প্লাটফর্ম নিয়ে আলোচনা করব যেগুলো থেকে আপনি একটু ধৈর্য ধরলেই অনায়াসে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। শুরুতেই একটা কথা বলে রাখি,, আপনি যদি সৎ পরিশ্রমে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করতে চান,, তাহলে অবশ্যই আপনাকে অনলাইনে কিছু সময় ব্যয় করতে হবে। তাহলেই না আপনি একদিন সফলতার মুখ দেখতে পারবেন।
Lets Started:
অনলাইন থেকে আয় করার ১০টি উপায় গুলো হলো;
(১) google এডসেন্স
(২)ইউটিউব চ্যানেল
(৩)ফেসবুক আইডি
(৪)ফেসবুক পেজ
(৫)instagram
(৬)টিকটক
(৭)Telegram
(৮)Threads
(৯)বিভিন্ন ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপনের কাজ করে আয়।
এই দশটি স্টেপ আপনাদের মাঝে এক এক করে আলোচনা করব যাতে আপনার আর বুঝতে অসুবিধা না হয় যে এসব প্লাটফর্ম থেকেও মানুষ দিনে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করছে!
(১)গুগল Adsense:
প্রথমে শুরু করা যাক গুগল এডসেন্স দিয়ে। বর্তমানে গুগল এডসেন্সের অনেক শর্তাবলী থাকার কারণেও আমি সর্বপ্রথম গুগল এডসেন্স নিয়ে আলোচনা করব। কারণ এই গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে মানুষ মাসে লাখ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারেন।
Google এডসেন্স কি:
গুগলের নিজস্ব অনেক বিজ্ঞাপন রয়েছে। গুগলের ইনকামের উৎস হলো বিজ্ঞাপন প্রচার করা। এছাড়াও google অনেক মাধ্যম থেকে ইনকাম করে থাকে।আপনার অনেকে দেখে থাকবেন যে,, অনেকের ওয়েবসাইট রয়েছে। তারা এই ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে ইনকাম পায় জানেন??
তারা মূলত গুগল Google Ads এর মাধ্যমে ইনকাম পায়। Google Ads অ্যাপস এর মাধ্যমে ইনকাম করার জন্য অনেক শর্তাবলি রয়েছে।তারা গুগলের সেই শর্তগুলো পূরণ করার মাধ্যমে এখন অর্থ-অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে। তারা কত দিনে গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করা শুরু করেছে এবং তাদের কত পরিশ্রম হয়েছে,,, এসব নিয়ে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আলোচনা করা হলো ;
Example: আপনি একজন মেয়ে। আপনার বিয়ে হয়েছে দুই বছর হল। ২ বছরেই আপনার একটি ছেলে সন্তান হলো।ছোট বাচ্চাদের বায়না যে কত কষ্টকর তা পৃথিবীর প্রত্যেক মায়েরাই বোঝেন। একটি বাচ্চাকে ছোট থেকে বড় করতে গেলে,, অনেক ঝামেলা পোহাতে হয়। তার পিছনে অনেক টাকা খরচ করতে হয়। সে কখন কি খেতে চায়,, তার আবদার পূরণ করতে হয়। যখন বাচ্চাটির বয়স তিন থেকে চার বছর হয়,, তখন বাচ্চাটি প্রায় হাঁটা শিখে যায়। বাচ্চা যখন হাঁটা শিখে যায় তখন মায়ের চিন্তা দূর হয়। বাচ্চা যখন সবকিছু খেতে পায় তখন মায়ের স্বস্তি লাগে।
আসল কথায় আসা যাক :
গুগল এডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি ইউনিক ওয়েবসাইট Creat করতে হবে। আমি উদাহরণ যেটা বললাম যে একটি বাচ্চাকে মানুষের মতো মানুষ করতে অনেক পরিশ্রম হয়। ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে বিষয়টি আলাদা। Often Same.
#একটি বাচ্চাকে ছোট থেকে বড় করতে অনেক সময় লাগে। কিন্তু ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রে এতটা সময় লাগবে না। আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট সুন্দরভাবে খুলতে পারেন। এবং সে ওয়েবসাইটে নিয়মিত কাজ চালিয়ে যেতে পারেন । তাহলে অবশ্যই আপনি একদিন এডসেন্সের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন।
শুধু ওয়েবসাইট খুললে হবে কি??
না শুধু ওয়েবসাইট খুললেই হবে না। সে ওয়েবসাইটের দীর্ঘ সময় কাজ করতে হবে। একটি নতুন ওয়েবসাইটের খোলার পর আমাদের যা প্রয়োজন।
Homain+Hosting লাগবেই।
Homain+Hosting ছাড়া আপনি আপনার ওয়েবসাইট Rank করাতে পারবেন না। সে ক্ষেত্রে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর কম হবে। ডোমেন হোস্টিং থাকলে আপনার ওয়েবসাইট অনেক রান করবে এবং আপনি দ্রুত মনিটাইজ করে নিতে পারবেন।
আপনি যদি দ্রুত সময় একটি ওয়েবসাইট Creat করতে চান,, তাহলে Google এ গিয়ে সার্চ করবেন Blogger.com. তাহলে ওয়েবসাইটটি পাবেন,, সেখানে সহজে একটি একাউন্ট খুলতে পারবেন।
(২)youtube চ্যানেল থেকে আয়:
বিজ্ঞাপন প্রচারে সেটাই একটি মাধ্যম হলাে ইউটিউব।এটি বিজ্ঞাপন প্রচারের সহজ একটি মাধ্যম। ইউটিউবে কাজ করতে হলে আপনাকে একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। এবং প্রতিনিয়ত সেখানে ভিডিও আপলোড করতে হবে।
ইউটিউব চ্যানেল খোলার পর যা প্রয়োজন ;
প্রথমে youtube চ্যানেলে একটি ইউনিক নাম দিতে হবে। তাহলে আপনার চ্যানেলটি Search Rangking এ থাকবে। তারপর আপনার চ্যানেলের একটি সুন্দর লোগো ডিজাইন করতে হবে এবং একটি ব্যানার তৈরি করতে হবে। প্রফেশনাল ভাবে ব্যানার এবং লোগো ডিজাইন করলে আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি অনেক আকর্ষণীয় লাগবে। এতে আপনার সাবস্ক্রাইবার সংখ্যাও অনেক বাড়তে থাকবে।
ভিডিও আপলোড করার নিয়ম:
আপনি যদি নতুন একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলেন তাহলে অবশ্যই তুই থেকে তিন দিন পর ভিডিও আপলোড করতে হবে। নতুন একটি ইউটিউব চ্যানেল খোলার পর,,প্রতিনিয়ত সেই চ্যানেলে একটি করে ভিডিও আপলোড করতে হবে। প্রথমে একটির বেশি ভিডিও আপলোড করতে যাবেন না। ভিডিও আপলোড করা নির্দিষ্ট একটি সময় রয়েছে।,,
আপনি প্রত্যেকদিন একই সময় ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করবেন। আপনি যদি মাসে ত্রিশটা ভিডিও আপলোড করেন তাহলেই Enough.
নির্দিষ্ট টাইমে চ্যানেলে ভিডিও আপলোড করতে হবে। যেমন ধরেন,, আপনি সন্ধ্যা পাঁচটায় ভিডিও আপলোড করলেন। পরের দিন আবার বিকেল চারটায় ভিডিও আপলোড করলেন। এভাবে ভিডিও আপলোড করলে হবে না❌❌
প্রত্যেকদিন একই সময় ভিডিও আপলোড করতে হবে। তাহলে আপনার চ্যানেলটি দ্রুত রাঙ্ক করবে এবং ভিডিও গুলো সহজেই ভাইরাল হবে। এতে দেখা যাবে,, আপনি তিন থেকে চার মাসের ভেতরে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।
মনিটাইজেশনের শর্তাবলী:
youtube এ মনিটাইজেশনের জন্য 1000 সাবস্ক্রাইবার এবং 4000 ঘন্টা মিনিট ওয়াচ টাইম পুর্ণ করতে হবে। তাহলেই আপনি মনিটাইজেশনের জন্য Apply করতে পারবেন। আপনার মনিটাইজেশন Approved হলে আপনাকে জিমেইলের congratulation your monetized approved এরকম টাইপের নোটিশ দেয়া হবে।তাহলেই বুঝতে পারবেন আপনি মনেটাইজেশন পেয়েছেন। আর যদি মনিটাইজেশন নাও পান,, তাহলে সেটাও আপনাকে জানাবে। তখন monetization reject এরকম জিমেইল আসবে।
(৩)ফেসবুক আইডি থেকে টাকা আয়:
ফেসবুক আইডি থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য,, আপনার একটি ফেসবুক আইডি থাকতে হবে। সেই ফেসবুক আইডিতে পাঁচ হাজার ফলোয়ার পূর্ণ হতে হবে এবং ওয়াচ টাইম পূর্ণ হতে হবে। সকল criteria পূরণ করতে পারলে আপনি মনিটাইজেশনের জন্য এপ্লাই করতে পারবেন। ফেসবুক আইডি এবং পেজের ক্ষেত্রে অনেক তফাৎ রয়েছে। ফেসবুক আইডিতে ৫০০০ ফলোয়ার হতে সময় লাগে না। কিন্তু ফেসবুক পেজে ৫০০০ ফলোয়ার হতে অনেক সময় লাগে। ফেসবুক আইডির ক্ষেত্রে আপনার ফ্রেন্ডরায় আপনার ফলোয়ার।সে ক্ষেত্রে ফেসবুক আইডি থেকে ইনকাম করা অনেক সহজ হয়ে যায়। আপনারা চাইলে ফেসবুক আইডিতে কাজ শুরু করে দিতে পারেন। প্রতিনিয়ত একই সময় একটি করে Reels ভিডিও আপলোড করবেন। তাহলে দেখবেন এক সময় আপনার ভিডিওটি ভাইরাল হবে।
(৪)ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয়:
ফেসবুক আইটি থেকে টাকা ইনকামের চেয়ে,, ফেসবুক পেজে টাকা ইনকাম করা একটু ভিন্ন ধরনের। সে ক্ষেত্রে ইনকাম সমান সমানই হয়। ফেসবুক আইডিতে ৫০০০ ফলোয়ার হতে সময় কম লাগে। অপরপক্ষে,, ফেসবুক পেজে ফলোয়ার হতে অনেক সময় লাগে। দুটি মাধ্যমে ভিডিও আপলোড করা প্রায় একই। কিন্তু আলাদা বিষয় হলো ফলোয়ার। ফেসবুক পেজে ফলোয়ার একটু দেরিতে বাড়ে।আমার যা মনে হয়,, ফেসবুক আইডি থেকে ফেসবুক পেজে কাজ করায় অনেক উত্তম। আপনারা যেটাতে ভালো হয় সেটাতে কাজ করবেন। প্রতিনিয়ত আইডি অথবা পেজে ভিডিও আপলোড করবেন।
(৫)ইনস্টাগ্রাম থেকে টাকা আয়:
বর্তমানে বাংলাদেশে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীর সংখ্যা ধরতে গেলে অনেক কম। আপনি ইনস্টাগ্রাম Apps Open করলেই বড় বড় সেলিব্রেটিতে দেখতে পাবেন।
সেলিব্রেটিরা অনেক টাকা ইনকাম করছেন ইনস্টাগ্রাম এখান থেকে। ধরতে গেলে বাংলাদেশের instagram থেকে ইনকামের সুযোগ প্রায় অনেক কম। কারণ অনেকে আছে আপনি দেখবেন ইনস্টাগ্রাম চালায়ই না।এছাড়া ইনস্টাগ্রাম এর পোস্টে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ারও কম হয়।বাংলাদেশ থেকে ইনস্টাগ্রামে ভিডিও ছাড়লে ভিউ অনেক কম হয়।
(৬)টিকটক থেকে টাকা ইনকাম:
একসময় ছিল যখন টিকটক থেকে টাকা ইনকাম করা অনেক সহজ হয়ে গিয়েছিল। তখন টিক টক এর রেফার করে মানুষ হাজার টাকা ইনকাম করেছিল। সে সময় একটি রেফারের মূল্য ছিল 1000 টাকা। রেফার গুলো শুধু টাকা টাকা। বর্তমানে এই রেফার সিস্টেম এখন চালু নেই। তখন অ্যাপস প্রমোশনের জন্য Tiktok কোম্পানি রেফার প্রতি এত টাকা দিয়েছিল। আপনি একটা জিনিস লক্ষ্য করে দেখবেন। Tiktom এ বর্তমানে যে ভিডিও Trending এ থাকে। সেই ভিডিওগুলো সব প্লাটফর্মে ছাড়লে ভাইরাল হয়। আপনি হয়তো দেখে থাকবেন,, অনেকে ইউটিউব থেকে মিউজিক ডাউনলোড দিয়ে টিকটক এ ব্যবহার করে ভাইরাল হচ্ছে। আপনারা চাইলে তাদের মত youtube থেকে গান অথবা ব্যাকগ্রাউন্ড মিউজিক ব্যবহার করে টিকটকে ভাইরাল হতে পারেন। সে ক্ষেত্রে টিকটকের কিছু শর্তাবলী রয়েছে। যেমন আপনি যে কোন প্লাটফর্মে গান ব্যবহার করতে পারবেন কিন্তু সেই ভিডিও অথবা গান গুলো ভালোভাবে এডিট করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে Terms & Condition পড়তে পারেন। বর্তমানে টিকটকে হাজার হাজার ইফেক্ট রয়েছে যেগুলো ব্যবহার করে আপনি সহজেই ভিডিও করে টিকটক প্লাটফর্মে ভাইরাল হতে পারেন।
(৭)টেলিগ্রাম চ্যানেল খুলে টাকা আয়:
বর্তমানে সেরা একটি Chating apps হল টেলিগ্রাম।টেলিগ্রামে অনেক আগে থেকে ইনকাম সিস্টেম চালু হয়েছে। টেলিগ্রামের ডলার ইনভেস্ট করার মাধ্যমে সেখান থেকে আপনি আয় করতে পারবেন। শুধু ডলার ইনভেস্ট করলেই হবে না। সেখানে নিজস্ব টেলিগ্রাম চ্যানেল খুলতে হবে এবং বেশি বেশি পোস্ট করতে হবে। পোস্টে এক হাজার বা ৫০০ এর মতো ভিউ হতে হবে। আপনি টেলিগ্রামের যত বেশি পোস্ট করবেন সে পোস্ট থেকে আপনার ইনকাম ওয়ালেটে যোগ করা হবে। প্রোফাইলে আপনি ওয়ালেট দেখতে পাবেন। আপনার যদি কোন ওয়েবসাইট বা youtube চ্যানেল অথবা ফেসবুক পেজ থাকে তাহলে সে চ্যানেলে আপলোড করে আপনি সেখান থেকে ভিজিটর আনতে পারবেন।
(৮)Threads অ্যাপস থেকে টাকা আয়:
মার্ক জুকারবার্গ এর ফেসবুকের মত নতুন নতুন একটি অ্যাপস পাবলিস্ট করেছেন। Threads নিজস্ব একটা অ্যাপস। এটা প্রায় ফেসবুকের মতই। এখানে যারা ফটো পোস্ট অথবা ভিডিও আপলোড করেন আপনি তা দেখতে পারবেন। ফটো অথবা ভিডিও দেখার জন্য আপনাকে অবশ্যই একাউন্ট খুলতে হবে।
(৯)বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কাজ করে আয়:
অনেকে অনলাইনে ইনকামের জন্য গুগল ইউটিউব অথবা অন্য প্ল্যাটফর্মে ছাড়তে পারেন। অনেকে ইনকাম এর সঠিক রাস্তা খুঁজে পায়,, আবার অনেকে সঠিক রাস্তা খুঁজে পায় না। যারা অনলাইনে প্রতিনিয়ত ইনকাম বিষয়ক সার্চ করে থাকেন এবং রিসার্চ করে থাকেন তারা অবশ্যই একদিন না একদিন ইনকাম করেছেন। অনলাইনে এসব রিসার্চ করার জন্য আমাদের দক্ষতা থাকা উচিত। নিজের ট্যালেন্টে কাজ করা উচিত। দেখা যায় অনেকে টাকা ইনভেস্ট করেও,, তাদের ইনভেস্টের টাকা তুলতে পারে না। আবার দেখা যায় অনেক ইউটিউবার ভিডিওতে বলেন যে,, ইনভেস্ট করে এত টাকা পেলে। তারা পায় বিধায় বলে। আবার অনেক ইউটিউবার রয়েছে,, তারা শুধু থামে ভালোভাবে দেয় কিন্তু ভিডিওতে সম্পূর্ণ প্রসেস দেখায় না। অনলাইনে তারা ইনকাম বিষয়ক ভিডিও আপলোড করে। তাদের মধ্যে ৯০ ভাগে মিথ্যা হয়। আর বাকি দশ ভাগ সত্য হয়। এজন্য আমাদের উচিত যাচাই বাছাই করে ইনভেস্ট করা।আপনি দেখবেন অনেক ইউটিউবার আছে যারা ইউটিউবে ইনকাম বিষয়ে সঠিক গাইডলাইন দিয়ে থাকেন। আমরা তাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করবো।তাহলে পরবর্তীতে তাদের ভিডিও পেতে সুবিধা হবে।
(১০)এই স্টেপটি না দেওয়ার কারণ হলো ;
নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে এ ৯টি স্টেপ ধৈর্য ধরে এবং সঠিকভাবে মেনে চললেই,, আপনি অনলাইন জগতে একদিন না একদিন সফলতা অর্জন করতে পারবেন। অনলাইনে কাজ কাজ করার অনেকেই হয়তো আপনাকে অনেক কথা বলেছেন। কিন্তু তাদেরকে আপনি একদিন দেখিয়ে দেবেন,,! আমিও অনলাইন থেকে ইনকাম করতে পারি।
আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ে ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে পারেন
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন